• Connect Us

  • Share Us

 | 

Education

সরস্বতী পুজার আগে কুল খাওয়া পাপ ?

 

সরস্বতী পুজার আগে কুল খাওয়া পাপ না হলেও এই প্রথা যে  শিশুকে সংযমী করে তুলতে পারে সেটা পক্ষান্তরে স্বীকার করা যায় শুধু তাই নয় প্রতিটি কুসংস্কারের বিশ্লেষণ করলে তার ভালো দিকটা ও খুঁজে পাওয়া যাবে কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শিশু শিক্ষার পদ্ধতি হিসেবে কুল না খাওয়ার এই সংস্কার বা কুসংস্কার আধুনিক যুগে কতটা গ্রহণযোগ্য ?
শুধুমাত্র বিষ্ঠা বা গোবরে  নয়  ,প্রত্যেকটি  খারাপ বিষয় বস্তুর মধ্যে থেকে বা নেগেটিভ থেকে পসিটিভ পার্টকে নিষ্কাশন করা যায় ,এরজন্য দরকার সেইরকম দৃষ্টিভঙ্গি। যদি সেইরকম পরমহংস থাকেন তাহলে তো কোনো কথাই নেই ,তবে আজকাল সেইরকম পরমহংস না থাকলেও বেঁচে থাকার তাগিদে বা অভাবে পড়েও বিজ্ঞানীরা আজকাল ফেলে দেওয়া জিনিসের মধ্যে শক্তি খোঁজার চেষ্টা করছেন ,পক্ষান্তরে এগুলো সেই পরম হংসের মতো ই কিছটা। তাই বলা যায় যদি মনকে সেইরকম ফিল্টার বানানো  যায় তাহলে  প্রত্যেকটি কুসংস্কার এর মধ্যে সংস্কার পাওয়া যাবে ,কিন্তু কথা হলো অভাব ই আবিষ্কারের জন্ম দেয় ,কোনটি এখন প্রয়োজন সেটা কালের ওপর ই নির্ভর করে , প্রাচীন কালে গোবরের মতো উত্তম পরিষ্কারক আর তেমন কিছু দেখতে পাওয়া যাচ্ছিলোনা কিন্তু এখন তো গোবর ছাড়া আরও অনেক পরিষ্কারক মানব সভ্যতা আবিষ্কার করে ফেলেছে তাই পরিষ্কারক হিসেবে গোবরের প্রাসংগিকতা লুপ্ত হতেই পারে সুতরাং শিশু শিক্ষার অনেক আধুনিক পদ্ধতি আমরা আবিষ্কার করেছি , পুরোনো ব্ল্যাকমেইলিং না করেও আমাদের কোমলমতি শিশুদের কে সত্যের ও সংযমের কঠোর শিক্ষা দিতে পারি কারণ শিশুকে সংযমের শিক্ষা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জিতেন্দ্রিয় না হলে ও দরকারি সময়ে অন্তত সে যেন নিজেকে  সংযম রাখতে পারে তা নিশ্চই কাম্য।  ঋতু তে জন্মানো ফল ঋতুতে গ্রহণ করে নেওয়া ই বেশি বৈজ্ঞানিক ও যুক্তিগত মত্ এবং এটি তার অধিকার ও।  একটি নিষ্পাপ শিশুর সাথে এইভাবে পরীক্ষার ফল নিয়ে ব্যাকমেইলিং না করেও তাকে সত্যের ও সংযমের পাঠ দেওয়া যায়। স্বর্গের ও নরকের কোনো লোকেশন নেই , পাপ কেউ দেয়না , আমাদের নিজেদের কে মোহো তে জড়িয়ে রাখা ই পাপ (গীতার মতে )কিন্তু শিশুবেলা থেকে ই সেই বৈদিক সত্য থেকে তাকে সরিয়ে রেখে একটা ব্ল্যাকমেইলিং করে সংযম শেখানোর খারাপ পরিণতি ভোগ আমাদেরকে করে যেতে হচ্ছে যেমন , কৌশোর বা যৌবন কালে সেই শিশু সেই মাতা পিতা বা শিক্ষক কে আর শ্রদ্ধা করে নাকারণ একটাই তাদের কে আর শিক্ষক  বা গুরুজন বলে মনে করে না,আমার শিশুর সাথে যেরকম আচরণ করবো আমাদের প্রাপ্তি ও সেরকম হবে।   ভগবানের চেয়েও সত্য বড় ,যদিও কিছু সত্য কিছু কিছু সময়ে প্রকাশ করা থেকে সাময়িক বিরত থাকতে হতে পারে কিন্তু মিথ্যার জন্ম দেওয়া মোটেই উচিত না। 

সরস্বতী পুজার আগে কুল খাওয়া পাপ না হলেও এই প্রথা যে  শিশুকে সংযমী করে তুলতে পারে সেটা পক্ষান্তরে স্বীকার করা যায় শুধু তাই নয় প্রতিটি কুসংস্কারের বিশ্লেষণ করলে তার ভালো দিকটা ও খুঁজে পাওয়া যাবে কিন্তু প্রশ্ন হচ্ছে শিশু শিক্ষার পদ্ধতি হিসেবে কুল না খাওয়ার এই সংস্কার বা কুসংস্কার আধুনিক যুগে কতটা গ্রহণযোগ্য ?শুধুমাত্র বিষ্ঠা বা গোবরে  নয়  ,প্রত্যেকটি  খারাপ বিষয় বস্তুর মধ্যে থেকে বা নেগেটিভ থেকে পসিটিভ পার্টকে নিষ্কাশন করা যায় ,এরজন্য দরকার সেইরকম দৃষ্টিভঙ্গি। যদি সেইরকম পরমহংস থাকেন তাহলে তো কোনো কথাই নেই ,তবে আজকাল সেইরকম পরমহংস না থাকলেও বেঁচে থাকার তাগিদে বা অভাবে পড়েও বিজ্ঞানীরা আজকাল ফেলে দেওয়া জিনিসের মধ্যে শক্তি খোঁজার চেষ্টা করছেন ,পক্ষান্তরে এগুলো সেই পরম হংসের মতো ই কিছটা। তাই বলা যায় যদি মনকে সেইরকম ফিল্টার বানানো  যায় তাহলে  প্রত্যেকটি কুসংস্কার এর মধ্যে সংস্কার পাওয়া যাবে ,কিন্তু কথা হলো অভাব ই আবিষ্কারের জন্ম দেয় ,কোনটি এখন প্রয়োজন সেটা কালের ওপর ই নির্ভর করে , প্রাচীন কালে গোবরের মতো উত্তম পরিষ্কারক আর তেমন কিছু দেখতে পাওয়া যাচ্ছিলোনা কিন্তু এখন তো গোবর ছাড়া আরও অনেক পরিষ্কারক মানব সভ্যতা আবিষ্কার করে ফেলেছে তাই পরিষ্কারক হিসেবে গোবরের প্রাসংগিকতা লুপ্ত হতেই পারে সুতরাং শিশু শিক্ষার অনেক আধুনিক পদ্ধতি আমরা আবিষ্কার করেছি , পুরোনো ব্ল্যাকমেইলিং না করেও আমাদের কোমলমতি শিশুদের কে সত্যের ও সংযমের কঠোর শিক্ষা দিতে পারি কারণ শিশুকে সংযমের শিক্ষা দেওয়া অত্যন্ত জরুরি। জিতেন্দ্রিয় না হলে ও দরকারি সময়ে অন্তত সে যেন নিজেকে  সংযম রাখতে পারে তা নিশ্চই কাম্য।  ঋতু তে জন্মানো ফল ঋতুতে গ্রহণ করে নেওয়া ই বেশি বৈজ্ঞানিক ও যুক্তিগত মত্ এবং এটি তার অধিকার ও।  একটি নিষ্পাপ শিশুর সাথে এইভাবে পরীক্ষার ফল নিয়ে ব্যাকমেইলিং না করেও তাকে সত্যের ও সংযমের পাঠ দেওয়া যায়। স্বর্গের ও নরকের কোনো লোকেশন নেই , পাপ কেউ দেয়না , আমাদের নিজেদের কে মোহো তে জড়িয়ে রাখা ই পাপ (গীতার মতে )কিন্তু শিশুবেলা থেকে ই সেই বৈদিক সত্য থেকে তাকে সরিয়ে রেখে একটা ব্ল্যাকমেইলিং করে সংযম শেখানোর খারাপ পরিণতি ভোগ আমাদেরকে করে যেতে হচ্ছে যেমন , কৌশোর বা যৌবন কালে সেই শিশু সেই মাতা পিতা বা শিক্ষক কে আর শ্রদ্ধা করে নাকারণ একটাই তাদের কে আর শিক্ষক  বা গুরুজন বলে মনে করে না,আমার শিশুর সাথে যেরকম আচরণ করবো আমাদের প্রাপ্তি ও সেরকম হবে।   ভগবানের চেয়েও সত্য বড় ,যদিও কিছু সত্য কিছু কিছু সময়ে প্রকাশ করা থেকে সাময়িক বিরত থাকতে হতে পারে কিন্তু মিথ্যার জন্ম দেওয়া মোটেই উচিত না। 

 

leave a reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Your Name (required)

Email (required)

This email is not valid

Mobile No (required)

Thanks for commentining us.

Some issue during.......